চায়নিজদের বেশ কিছু জিনিষ আছে যা মজার ঘটনায় রূপান্তরিত হয়। আসলে ভিন্ন দেশ আর ভিন্ন দেশের সংস্কৃতি আয়ত্বে এনে চলা এত সহজ নয়। সেটা চাইনিজদের এই কাজগুলি দেখলেই বোঝা যায়। তো এমন কিছু ঘটনাই বলি আজ-
যেমন-
থাই হাও লা,
পু-ছুঅ,
থিং হাও,
চিন-পু হেন হাও.
এ প্রশ্নগুলি যে অস্বস্তিকর তা বুঝতে পারে না।
আপনি চাইলে এমন কিছু প্রশ্নের উত্তর চাইনিজ ভাষায় মুখস্থ করে রাখতে পারেন। প্রয়োজন দেখা মাত্রই কপি পেস্ট করবেন। তবে বিব্রত হবার জন্যে দায়িত্ব আপনাকেই বহন করতে হবে। ভুলে একটার উত্তর অন্যটায় হলেই সেরেছে।
এধরনের ঘটনা নিয়ে আপনাদের একটা জোকস বলি-
জাপানিজ প্রধানমন্ত্রী ওয়াশিংটনে যাওয়া উপলক্ষে কিছু ইংরেজি শিখেছে। এরপর যখন ওবামার সাথে দেখা হইছে তখন জিজ্ঞেস করছে: হু আর উই!
ওবামা ব্যাপারটা বুঝতে পেরে উত্তর দিছে: আম হাজব্যান্ড অফ মিশেল ওবামা
তখন জাপানিজ প্রধানমন্ত্রী বলছে: মি..... ঠু!
( কৌতুকটা নিতান্তই কৌতুক, এটা নিয়ে বাস্তবতার সাথে মিলানোর মত কিছু নেই )
ফরেনারের সাথে পরিচিত হওয়ার সময় সব চাইনিজই কিছু কমন প্রশ্ন করে যার মধ্যে-
- "বয়স কত?"
- "BF/GF আছে কিনা?"
- "বেতন কত?"
- কিংবা গিফট হিসেবে কিছু দেওয়ার সময় জিনিসটার দাম জিজ্ঞেস করবে!
এ প্রশ্নগুলি যে অস্বস্তিকর তা বুঝতে পারে না।
আপনি চাইলে এমন কিছু প্রশ্নের উত্তর চাইনিজ ভাষায় মুখস্থ করে রাখতে পারেন। প্রয়োজন দেখা মাত্রই কপি পেস্ট করবেন। তবে বিব্রত হবার জন্যে দায়িত্ব আপনাকেই বহন করতে হবে। ভুলে একটার উত্তর অন্যটায় হলেই সেরেছে।
এধরনের ঘটনা নিয়ে আপনাদের একটা জোকস বলি-
জাপানিজ প্রধানমন্ত্রী ওয়াশিংটনে যাওয়া উপলক্ষে কিছু ইংরেজি শিখেছে। এরপর যখন ওবামার সাথে দেখা হইছে তখন জিজ্ঞেস করছে: হু আর উই!
ওবামা ব্যাপারটা বুঝতে পেরে উত্তর দিছে: আম হাজব্যান্ড অফ মিশেল ওবামা
তখন জাপানিজ প্রধানমন্ত্রী বলছে: মি..... ঠু!
( কৌতুকটা নিতান্তই কৌতুক, এটা নিয়ে বাস্তবতার সাথে মিলানোর মত কিছু নেই )